Frequently Asked Question

Kahfi Food একটি ভিন্নধর্মী ই-কমার্স প্লাটফর্ম যা আপনাকে দিবে নিশ্চিন্তে কেনাকাটার সুবিধা। আপনার দুয়ারে গুনগত মানসম্পন্নও ভেজালমুক্ত খাদ্য পৌঁছে দিতে Kahfi Food সদা বদ্ধপরিকর যা আপনাকে এনে দিবে শারীরিক,মানসিক, আত্মিক সুস্হতা ও প্রশান্তি।

Kahfi Food গুনগত মানসম্পন্ন ও ভেজালমুক্ত খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে Kahfi Food আপোসহীন যা একে করেছে অন্য সবার থেকে আলাদা।

Kahfi Food একটি ভিন্ন ধর্মী ই-কমার্স প্লাটফর্ম কারণ কথার ফুলঝুরি সাজিয়ে নিম্নমানের কোন পণ্য বাজারজাতকরণ আমাদের লক্ষ্য নয়।আমাদের লক্ষ্য বাজারের বাছাইকৃত এবং নিজেদের প্রতিনিধি দ্বারা মান নিয়ন্ত্রিত গুনগত মানসম্পন্ন খাদ্যদ্রব্য আপনাদের কাছে পৌঁছে দেয়া।

হ্যাঁ। আপনি আপনার যেকোনো ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ড দিয়ে এমনকি যেকোনো Mobile Wallet দিয়েও আপনার পণ্য ক্রয় করতে পারবেন। আরো আছে COD বা ক্যাশ অন ডেলিভারি সুবিধা

জ্বী না। বিকাশের খরচ আপনাকে দিতে হবে না।

হ্যাঁ আমরা পরিবহন বা অন্য কোন কারনে পণ্য ত্রুটিযুক্ত হলে পণ্যটি ফেরত নিয়ে থাকি। সেক্ষেত্রে- পণ্যটি হাতে পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আমাদেরকে জানাতে হবে। সাত দিনের মধ্যে পণ্যটি আমাদের ঠিকানায় পৌঁছাতে হবে।

কি পরিমাণ নিবেন সাথে সম্পূর্ণ ঠিকানা ও ফোন নাম্বারসহ ইনবক্স করতে হবে পেইজে। আমরা টোটাল কত পড়বে সেটা+ বিকাশ নাম্বার জানিয়ে দিব। টাকা পাঠানোর দুই দিনের মধ্যেই কুরিয়ারের মাধ্যমে পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

সবায় জেনে খাকবেন যে গর্ভবতী মহিলাদের গর্ভবতী অবস্থায় আয়রনের অভাবে ভুগে।আর খেজুরে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন যা গর্ভবতী মহিলাদের আয়রনের অভাব দূর করে।খেজুরে আছে ভিটামিন ও খনিজ জাতীয় উপাদান। যা গর্ভবতী নারীর শরীরের জন্য বেশ উপযোগী। তাই গর্ভবতী মহিলারা প্রতিদিন নিয়মিত সকালে খালি পেটে এক বা দুইটি পরিমাণ খেজুরের সুরুয়া খাওয়া দরকার।

ঈশানী গঙ্গোপাধ্যায়ের মতে, ডায়াবিটিস রোগীদের খেজুর খাওয়ায় নিষেধাজ্ঞা নেই। আসলে এই ফলের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হল মাঝারি। অর্থাৎ খেজুর খেলেই যে হুট করে দেহে সুগার বেড়ে যাবে এমন নয়। তবে খাওয়ার ছাড়পত্র মেলা মানেই দুম করে একগাদা খেয়ে নেওয়া নয়। বরং দিনে ২-৩টি খেতে পারেন। এর বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। আর খাওয়ার শুরু করার আগে একবার নিজের চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন।

সাধারণত শিশুরা 6 মাস বয়সে শক্ত খাবার খাওয়া শুরু করে, যখন আপনি তাদের 6 মাসের শিশুর খাদ্য তালিকায় তারিখগুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। শুরুতে, আপনি তাদের 1-2টি পরিমাণ বিশুদ্ধ  খেজুরের সুরুয়া  অফার করতে পারেন, যা জলে ভিজিয়ে ডি-সিড করা হয়েছে।

খেজুরের অপকারিতা নেই বললেই চলে। কারণ খেজুরে কোনো ক্ষতিকর উপাদান নেই।তারপরেও কোনো কিছুই অতিরিক্ত খাওয়া ঠিক নয়।

  • বিশেষ করে যাদের ডায়াবেটিস তারা অতিরিক্ত খেজুরের সুরুয়া খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।ডায়াবেটিস রোগীরা অতিরিক্ত খেজুরের সুরুয়াখেলে ডায়াবিটিস বাড়ার সম্ভবনা থাকে।
  • যাদের শরীরে পটাসিয়ামের পরিমাণ বেশি তারা অতিরিক্ত খেজুরের সুরুয়া খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

প্রতিদিন সকালে খেজুরের সুরুয়া খাবেন।সকালে খেজুরের সুরুয়া খেলে হয় কি সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। 

  • চায়ের সাথে খেজুরের সুরুয়া মিশিয়ে চা খেতে পারেন। 
  • খেজুর ও সষা এক সাথে খেতে পারেন।
  • দুধ ও খেজুর মিশিয়ে খেতে পারেন। 
  •  কিসমিস ও খেজুর একসাথে খেতে পারেন।
  • শুকনা খেজুর  থেকে ভিজা খেজর বেশি 

উপকার।

  • মধু ও খেজুর একসাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
  • জিমে যাওয়ার আধা ঘন্টা আগে খেজুর খেতে পারেন।